Friday, August 3, 2018

চট্টগ্রামে আন্দোলন শুরু...জিইসি মোড়, চট্টগ্রাম

হিরোস ফর্ম চাটগা! এই ছেলেগুলো আজ বৃষ্টিতে ভিজে আন্দোলন করছে! যেটা আমার আপনার করার কথা ছিল। দ্যাখেন ছেলেগুলো গাড়ির লাইসেন্স চেক করছে! আপনার তো ওদের কাছে লাইসেন্স চাওয়ারও সাহস নাই।
জিইসি মোড়, চট্টগ্রাম - এ জাগ্রত ছাত্র সমাজের মিছিলের একটি অংশ।
ওরা জানাতে চাই- 
আমরা শিখেছি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কাছ থেকে কিভাবে অধিকার আদায় করতে হয়।
জাতির জনকের দেয়া স্বাধীনতা/ রাষ্ট্রকে কিছু অমানবিক রক্ত পিপাসুদের হাত থেকে রক্ষার জন্য আমাদের এই আন্দোলন। 
আমরা যদি আজ অন্যায় করি থাকি, রক্ত পিপাসুদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তাহলে সেদিনও কি (১৯৭১ সালে) জাতির জনক- বাঙ্গালীদের অধিকার আদায়ের জন্য রাজ পথে নেমে অন্যায় করেছিল ?
আজ ছাত্র সমাজ বলতে চাই আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর দেখা সেই স্বপ্নের সদা জাগ্রত ছাত্র সমাজ যারা অন্যায়কে কোন দিন মাথা পেতে নেয়নি এমনকি নিবেও না। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে - যারা বাধা হয়ে দাড়াবে/ বাংলার জনগনের অধিকার যারা খর্ব করার চেষ্টা করবে তখনই অামরা তাদের (রক্ত পিপাসুদের) বিরুদ্ধে রাজ পথে নামবো জনগনের অধিকার অাদায়ে এবং সোনার বাংলাদেশ করার লক্ষ্যে ।

আমরা ছাত্র সমাজ ।
আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সৈনিক।

Thursday, August 2, 2018

গোবিন্দাস রেস্টুরেন্ট,,,. ময়মনসিংহ ০২/০৮/২০১৮ ফ্রি প্রসাদের ব্যাবস্থা

শুভ উদ্ধোধন উপলক্ষে ০২/০৮/২০১৮ ফ্রি
প্রসাদের ব্যাবস্থা। ১২ টা থেকে ২:৩০ পর্যন্ত চলবে বিনা মূল্যে প্রসাদ বিতরণ।
সারা বিশ্বের ন্যায় ইসকনের বিশেষ প্রচার কায্যক্রমের অংশ গোবিন্দাস রেস্টুরেন্ট,,,. ময়মনসিংহ ইসকন।
শ্রীশ্রীরাধামাধব মন্দির দ্বারা পরিচালিত ২আগষ্ট ২০১৮ইং শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে "গোবিন্দাস রেস্টুরেন্ট"
আপনারা স্ব-বান্ধবে স্ব-পরিবারে আমন্ত্রিত।
যোগাযোগঃ০১৭২২২৩২৪০৫।
স্থানঃ১নং সি়.কে.ঘোষ রোড,গাঙ্গিনার পাড়,ফ্রেস ক্লাবের বিপরীতে়, ময়মনসিংহ।

Wednesday, August 1, 2018

সঞ্চয় করুন সুখী হউন!: এ পি জে আব্দুল কালাম ; আলবার্ট আইনস্টাইন; উইলমা রু...

সঞ্চয় করুন সুখী হউন!: এ পি জে আব্দুল কালাম ; আলবার্ট আইনস্টাইন; উইলমা রু...:   এ পি জে আব্দুল কালাম একদিন এক আট তলা ভবন থেকে লিফটে করে নামছিলেন। ওই লিফটে ছিলেন একজন সাধু স্বজ্জন ব্যক্তি।ব্যক্তিটি এ পি জে আব্দুল কা...

এ পি জে আব্দুল কালাম ; আলবার্ট আইনস্টাইন; উইলমা রুডলফ; মাইকেল জর্ডান; নেলসন মেন্ডেলা; বিল গেস্ট; টমাস আলভা এডিসন

 এ পি জে আব্দুল কালাম একদিন এক আট তলা ভবন থেকে লিফটে করে নামছিলেন। ওই লিফটে ছিলেন একজন সাধু স্বজ্জন ব্যক্তি।ব্যক্তিটি এ পি জে আব্দুল কালামকে প্রশ্ন করেছিলেন, "আপনি সব সময় প্রাণ চাঞ্চল্যময় থাকেন এর পিছনে কোনো রহস্য আছে কি",,,? উত্তরে তিনি বললেন "পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যেকোনো সময় যখনই কারো সাথে আমার দেখা হই, কথা হই তখনই আমি ভাবি তার জন্য আমি কি করতে পারি? অন্যকে দেয়ার যে প্রবনতা তার মধ্যে রয়েছে এক অনাবিল আনন্দ, সেটিই আমাকে প্রাণ চাঞ্চল্যময় রাখে। যদি আমি থাকে কিছু দিতেই না পারি তার প্রতি আমার ভালবাসা ও সহানুভূতি প্রকাশ করি"।
আমার এই ছোট্ট জীবনে চলার পথে যাদের সাথে যখনই দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে, যাদের সাথে ভাব বিনিময় হয়েছে, চলার পথে যাদেরকে আমি বুঝার চেষ্টা করেছি আর যারা আমাকে বুঝেনি, আমাকে যারা বুঝেছে আর আমি যাদেরকে বুঝতে পারিনি, যাকে আমার ভালবাসার প্রকাশ করেছি আর যে আমার ভালবাসা বুঝেনি😰 আজকের এই শুভ দিনে সবাইকে হৃদয়ের অভ্যন্তর থেকে জানাই বিশ্ব ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা 🌹



 ১→খুব সাধারণ এক নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরে ছেলে। বাবা-মা মারা যাওয়ার পর, দারিদ্র্য কী জিনিস! খুব স্পষ্টভাবে দেখেছেন তিনি। বেঞ্চে ঘুমিয়ে শতশত রাত পার করেছেন তিনি। এবং বন্ধুর কাছ থেকে ২০রুপী ধার নিয়ে ফিল্মসিটি ঘুরেছেন। সে ছেলেটি কে জানেন?? সে ছেলেটি'ই আজকের বলিউডের বাদশাহ, King khan
নামঃ→ Shah Rukh Khan(শাহরুখ খান)
.

২→বাবা ছিলেন দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আর বালকটি ছিল রাখাল। SSC পাশ করার পর, গামছা পেতে দোকানে দোকানে ভিক্ষা করে ১৫০ টাকা উঠিয়ে, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হয়েছিল। সেই রাখাল বালক এখন দেশ সেরা অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর
নামঃ→ Dr. Atiur Rahman(আতিউর রহমান)

.
৩→মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। পড়াশুনা ও বেশি করেনি। বেকার থাকার কারনে মা' বাবা প্রায় বকাঝকা করতো। তবুও ছেলেটি ক্রিকেটার হওয়ার সপ্ন দেখা ছারেনি। প্রায় প্রতিদিনই ৪০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে প্র্যাকটিসে করতে যেতো। সেই বেকার ছেলেটিই আজ বাংলাদেশের গর্ব :-) সবচেয়ে আলোচিত ও দুর্দান্ত বোলার, অসাধারণ পারফর্ম করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। যাকে আজ পুরো বিশ্ব চিনে।
নামঃ→ Mustafizur Rahman(মুস্তাফিজুর রহমান)
.


৪→দু'পায়ে ৭বার সার্জারি করা ছেলেটিকে দেখে সবাই ধরে নিয়েছিল তার ক্যারিয়ার শেষ। কিন্তু সে ছেলেটি এখন দেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক
নামঃ→ Mashrafe Bin Mortaza(মাশরাফি বিন মর্তুজা)
.



৫→ছোটবেলা থেকে হরমোন ডেফিশিয়েন্সি, অপুষ্টির স্বীকার ছেলেটি। যার বাবার চিকিৎসা করানোর মতো টাকা ছিলনা।
ছেলেটি কে জানেন? সে-ই ছেলেটি আজকের ফুটবল কিংবদন্তী
নামঃ→ Leonel Messi (মেসি)
.
৬→বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন বাস্কেটবল টিম থেকে শুধু উচ্চতায় খাটো হওয়ার কারণে বাদ পড়া ছেলেটি পরের দুই যুগে শ্রেষ্ঠতম বাস্কেটবল প্লেয়ার হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। বর্তমানে বাস্কেটবল খেলার মাঠে তাকে একজন আদর্শ মানা হয়।
নামঃ→ Michael Jordan(মাইকেল জর্ডান)
.
৭→পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। ক্লাস এর শেষ বেঞ্চে বসে থাকত। সাত বছর বয়স পর্যন্ত রিডিং পড়তে অক্ষম। কোন কিছু মনে থাকত না। যাকে মানসিক প্রতিবন্ধি হিসেবে ধরে নিয়েছিল । সেই বালকটি পৃথিবীকে অবাক করেছেন তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেল ও জিতেছেন।
নামঃ→ Albert Einstein(আলবার্ট আইনস্টাইন)
.



৮→ক্লাস এর সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। তাকে স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিল। কিন্তু সে দুর্বল ছাত্র'ইই পৃথিবীকে আলোকিত করেছেন তার আবিষ্কার(ইলেকট্রিক বাল্ব) দিয়ে।
নামঃ→ টমাস আলভা এডিসন



.
৯→ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট
হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
নামঃ→ Bill Gates(বিল গেস্ট)

.
১০→একজন কয়েদীর কথা জানি।
কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪। ২৭ বছর কারাবাস করার পরেও নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
নামঃ→ Nelson Mandela(নেলসন মেন্ডেলা)



.
১১→একটি প্রতিবন্ধী মেয়ের কথা যানি। মাত্র চার বছর বয়সে ডাবল নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বাম পা অবশ হয়ে যায়। লোহার জুতো পরে সে বেঁকিয়ে বেঁকিয়ে হাঁটতো। সে ছোট্ট মেয়েটি যাকে ডাক্তাররা বলেছিলেন সে আর কোনোদিন হাঁটতে পারবে না। সে মেয়েটিই কিনা
অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করে তিনটি সোনা জিতেছিলেন। এই অসাধারণ সাফল্যে দেখে তার নাম রাখা হয়েছিল "দ্য টর্নেডো"(বিশ্বের দ্রুততমা মেয়ে)।
নামঃ→ উইলমা রুডলফ

তীব্র আকাঙ্ক্ষা, আর নিয়মিত পরিশ্রমের মাধ্যমে মানুষ যে অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে, তার এক জ্বলন্ত প্রমাণ উইলমা রুডলফ এর এই কাহিনীটি। :-)
.
আপনিও চেষ্টা করে দেখুন না। হতাশ হওয়ার কিছুই নেই। শুধু ধৈর্য ধরতে হবে। ব্যর্থতার গ্লানি একদিন মুছবেই। তারপর আসবে সাফল্যের স্বর্ণসিঁড়ি। আপনি সেই সিঁড়ি ভেঙ্গে শুধু ওপরেই উঠবেন। এটাই সফলতার ম্যাজিক ফরমুলা।
.
সফল মানুষদের সফল হবার গল্প শুনতে আমাদের ভালো লাগে। তাদের জীবনী পড়ার পর রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ইচ্ছে হয় এখনই একটা কিছু করে বসি। কিন্তু সেই জোরটা বেশিদিন থাকে না। কেননা মাথার ভেতরে জেদটা তখনো পাকাপুক্ত ভাবে স্থির হয়নি।
.
actually সবকিছু নির্ভর করে নিজের উপর। সাফল্য কেউ আপনাকে দিয়ে যাবে না। আপনাকেই ছিনিয়ে আনতে হবে সফলতার সোনার হরিণকে।


একদিন জেলখানার কিছু কয়েদি পরস্পরের মধ্যে প্রচন্ড বিবাদ শুরু করেছিল। এত তীব্র আকার ধারণ করেছিল যে, সমস্ত পুলিশ প্রশাসন তাদের শান্ত করতে ব্যর্থ হয়েছিল। জেলখানার পরিবেশে থাকতে থাকতে কয়েদিদের মানসিক অবস্থা এতটাই বিকৃত হয়েগিয়েছিল যে, তাদের আচরণ হিংস্র পশুর চেয়েও ভয়ানক হয়ে উঠেছিল। প্রশাসনের কোন অস্ত্র, শাসন ব্যবস্থা ও কোনো প্রকার কঠিন শাস্তির ভয়ও তাদের বিকৃত মানসিকতাও ভয়ানক আচরণ নিবারনে ব্যর্থ হয়েছিল। এমন সময় ঘটে গেল এক অদ্ভুত ঘটনা......

এক বৃদ্ধা মহিলা সজোরে কয়েদিদের থামতে বললেন। তাতে সমস্ত কয়েদি থমকে গিয়ে সে মহিলার দিকে থাকালেন। সে মহিলাটির চোখের ভাষা দেখে বুঝে সমস্ত কয়েদিরা বুঝে নিয়েছিল, তাদের ঝগড়া বিবাদে মহিলাটি খুবই ব্যতীত হয়েছিলেন অতঃপর সমস্ত কয়েদিরা শান্ত হয়েছিল।
কে ছিলেন সে বৃদ্ধা মহিলা????????????

তিনি ছিলেন জেলখানার রাধুনী। অল্প টাকার বিনিময়ে যে কিনা সমস্ত কয়েদিদের জন্য রান্না করতেন। বৃদ্ধার কোনো সন্তান ছিল না বলে নিজের সন্তানের মত ভালবাসতেন সমস্ত কয়েদিদের। সমস্ত কয়েদিরাও বৃদ্ধাটির ভালবাসায় বশীভূত হয়েছিল।



এটাই হল ভালবাসার শক্তি, যেখানে কোনো অস্ত্রই কাজ করে না।
একমাত্র ভালবাসাই সমস্ত সমাধান দিতে পারে। আজকের এই বিশ্বে মানুষে মানষে, দেশে দেশে, জাতিতে জাতিতে যে বিবাদ তার প্রকৃত সমাধান দিতে পারে প্রতিটি মানুষের সুপ্ত ভালবাসাকে বিকশিত করে।

“মৃত্যুর আগে স্টিব জবস ”





“মৃত্যুর আগে স্টিব জবস ”
(আপেল এর মালিক,দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ধনী)
হাসপাতালেরবিছানায় শুয়ে জীবন সম্পর্কে যা বললেন।>>>>>>
স্টিভ জবস যখন মারা যান তখন এ্যাপলেরব্যাংক একাউন্টে জমা ছিলো ৫০ বিলিয়নডলারেরও বেশী।
টেকনোলজির এই রাজপূত্রমুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়েএকেবারে অন্তিম মুহুর্তে জীবন সম্পর্কেকিছু অসাধারণ কথা বলেছিলেন-যা জাপানি, চায়নীজ, হিন্দি, উর্দু, আরবী,স্প্যানিশ, পর্তুগীজ, রুশ সহ প্রায় আঠারোটিভাষায় অনুদিত হয়েছে।
শুধু তাই নয়-
শিশুদেরমানসিক উৎকর্ষতা বিধান এবং তাদের সুন্দরমনন গঠনের লক্ষে একাধিক ভাষায় স্টিভজবসের এই অমর কথাগুলো সহ উনার জীবনীবিভিন্ন দেশের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করাহয়েছে।)
কথাগুলি নিম্নরূপ :
বাণিজ্যিক দুনিয়ায় আমি সাফল্যেরএকেবারে সর্বোচ্চ চুড়োয় আরোহণ করেছি।যা আপনাদের কাছে সাফল্যের এক অনুপমদৃষ্টান্ত।কিন্তু,এ কথা ধ্রুব সত্য কাজের বাইরে আমারসামান্যই আনন্দ ছিলো।
সম্পদের প্রলোভনেবিভোর ছিলাম সারা জীবন।
আজ মৃত্যুশয্যায়শুয়ে যখন জীবনটাকে দেখি-তখন আমার মনেহয়, আমার সব সম্মান, খ্যাতি আর অর্জিতসম্পদ আসন্ন মৃত্যুর সামনে একেবারেই ম্লান,তুচ্ছ আর অর্থহীন।এ্যাপলের বিশালসাম্রাজ্য আমার নিয়ন্ত্রনে ছিলো-কিন্তুমৃত্যু আজ আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে।পৃথিবীরঅন্যতম ধনী ব্যক্তি কবরের বিছানায় শুয়েআছে সেটা আদৌ কোনো বড় ব্যাপার না।প্রতি রাতে নিজের বিছানায় শুয়ার আগেআমি কি করলাম -সেটাই আসল ব্যাপার।অন্ধকার রাতে জীবনরক্ষাকারী মেশিনেরসবুজ বাতিগুলোর দিকে চেয়ে আমার বুকেরগহীনে হাহাকার করে ওঠে।

মেশিনেরশব্দের ভিতরে আমি নিকটবর্তী মৃত্যু দেবতারনিঃশ্বাস অনুভব করতে পারি। অনুধাবন করতেপারি-শুধু সম্পদ না, সম্পদের সাথে সম্পর্কহীনজিনিসেরও মানুষের অন্বেষণ করা উচিত।বেকুবের মতো সম্পদ আহরণই সবকিছুই নয়-আরো অনেককিছু মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণহতে পারে।আর তা হলো- মানুষের সাথেসুসম্পর্ক তৈরী করা,সৌন্দর্য্য উপলব্ধি করাআর তারুণ্যে একটি সুন্দর স্বপ্ন নিজের হৃদয়েলালন করা।

শুধু সম্পদের পেছনে ছুটলেই মানুষআমার মতো এক ভ্রান্ত মানুষে পরিণত হতেপারে। সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবার হৃদয়েভালবাসা অনুভব করার জ্ঞান দিয়েছেন।
কেবলমাত্র এই নশ্বর দুনিয়ায় সম্পদের মোহেজড়িয়ে পড়ার জন্য নয়। এই যে মৃত্যু শয্যায়শুয়ে আছি।
কই, সব সম্পদতো এই বিছানায়নিয়ে আসতে পারিনি।
শুধু আজ সাথে আছেভালোবাসা, প্রেম, মায়া, মমতারস্ম্বতিগুলোই ।
এগুলোই শুধু সাথে থেকে সাহসযোগাবে , আলোর পথ দেখাবে। ভালোবাসাপৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছে- সম্পদ না খুঁজেভালোবাসাও খোঁজে নিতে হয়। সম্পদ কভুশান্তি আনেনা।
মানুষের প্রতি গভীরমমত্ববোধ আর ভালোবাসাই শান্তি আনে।পৃথিবীটাকে দেখো। শুধু সম্পদের পেছনেছুটে হাহাকার করলে জীবনটাকে উপভোগকরতে পারবে না…
পৃথিবীতে সবচেয়ে দামী বিছানা কিজানেন?
তাহলো- হাসপাতালের মৃত্য শয্যা।
আপনাকে নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য আপনিএকজন গাড়ি চালক রাখতে পারেন।
আপনারনিযুক্ত কর্মচারীরা আপনার জন্য অনেকটাকাই আয় করে দিবে।কিন্তু এটাই সবচেয়েবড় সত্য গোটা পৃথিবী চষে, পৃথিবীর সব সম্পদদিয়ে দিলেও একজন মানুষও পাবেন না যেআপনার রোগ বয়ে বেড়াবে।বৈষয়িক যে কোনো জিনিস হারালে আপনিপাবেন।
কিন্তু একটা জিনিসই হারালে আরপাওয়া যায়না তা হলো মানুষের জীবন। মানুষযখন অপারেশান থিয়েটারে যায় তখন সেকেবলি অনুধাবন করে- কেন জীবনের মূল্যটাআগে বুঝিনি!!
জীবনের যে স্টেজেই আপনিআজ থাকুন না কেন- ,
মৃত্যু পর্দা আপনারজীবনের সামনে হাজির হবেই। সাঙ্গ হবেজীবন।
তাই, এই নশ্বর জীবনের পরিসমাপ্তিরআগে পরিবারের জন্য, আপনজনের জন্য,বন্ধুদের জন্য হৃদয়ে সবসময় ভালোবাসা রাখুন।নিজের জীবনটাকে ভালোবাসুন। ঠিকনিজের মতো করে অন্যকেও ভালোবাসুন।

1M -5M VIEW 2022 ONE DAY

Friday, May 6, 2022 email rss_feed code help_outline 1 Kentucky Derby 2022 2022 Kentucky Derby: Start Time and Horses to Watch The New York ...