ইসলামের জনক কি শুক্রাচার্য? কিন্ত কিভাবে?রাক্ষস রাজ হিরণ্যকষিপুর পুত্রি দিব্যার সন্তান গুরু শুক্রাচার্য। তিনি রাক্ষস কুলকে বাচাতে ভগবান শিবের আরাধনা করেছিলেন। ভগবান শিব প্রসন্ন হয়ে তাকে শিবের স্বরুপ একটি শিব লিংগ দেন। আদেশ হিসেবে এই বলেন যে এই স্বরুপ লিংগের উপর যখনি কোনো বৈষ্ণব পবিত্র গংগার জল ঢালবে ঠিক তখনি রাক্ষস কুল ধ্বংস হয়ে যাবে।শুক্রাচার্য ভারত বর্ষ তথা হিন্দুদের থেকে বহুদূর যেখানে ধু ধু বালি রেগিস্থান নামক জায়গায় নিয়ে স্থাপন করেন। যেটি আজকের মক্কা মদিনা।
১- শুক্রাচার্য পৌত্রের আরব নাম অনুসারে মুসলমানদের আরব নাম রাখা হয়।
২- শুক্রাচার্য শিব লিঙ্গ টি যেখানে প্রতিষ্ঠা করেন তার প্রথম নাম ছিলো কাবায়ে। পরে বিকৃত হয়ে কাবা শরিফ নাম হয়।
৩- আরবি শুক্রম শব্দের অর্থ শুকরিয়া বা ধন্যবাদ।্শুক্রাচার্য প্রতি ধন্যবাদ অনুসারে সেই নাম ব্যবহার হয়।
৪- মুসলমানরা শুক্রবারেই জুমার নামাজ পরে। এবং সেটি আরম্ভ করেন গুরু শুক্রাচার্য।
৫- রামায়ণে উল্লেখ আছে যে সুপরেখাকে বধ করা হয় নি। ভগবান রামের আদেশ অনুসারে ভাই লক্ষ্মণ সুপরেখার নাক কান কেটে দিয়েছিলো। পরবর্তীতে সুপরেখা সেটি সহ্য করতে না পেরে গুরু শুক্রাচার্য আশরমেই থাকতেন। গুরু শুক্রাচার্য আদেশ অনুসারে মুখে কাপড় বেধে রাখতেন। আজকের মুসলিম মহিলারা সুপরেখার এই পরম্পরাকে এখনো মেনে চলে।
৬-প্রাচীন রেগিস্থানে(আরব) প্রচন্ড রোদ এবং খাবারের অভাব থাকায় মানুষ রোদ থেকে বাচার জন্য টুপি পড়ত। এবং খাবারের জন্য উট এবং ভেড়াকে মাংস হিসেবে খেত। আর শুক্রাচার্যের অনুসারীগণ সবাই গুরুজীর মত লম্বাটে দাড়ি রাখতো!! পরে মুসলমানরা তা ধর্মীয় রীতিনীতি তে নিয়ে আসে।
৭-মরুভূমি হওয়ায় কোনো গাছপালা না থাকার কারনে মানুষের মৃতদেহ আগুনে সৎকার করতো না। মাটিতে পুতে রেখে দিত। গুরু শুক্রাচার্যের এই প্রথা কে ধর্মের মধ্যে নিয়ে আসে যা মুসলমানরা এখন মানে।
৮-ভগবান শিবের মাথায় রয়েছে অর্ধচন্দ্র। শুক্রাচার্য শিবকে ধন্যবাদ অনুসারে রাক্ষস দের বিভিন্ন জায়গায় পতাকায় অর্ধচন্দ্র ব্যবহার করত যা আজকের মুসলমানরা ইসলামের পতাকায় সহ বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করে।
৯-যেখানে গঙ্গার জল অবধারিত হয় সেখানেই কোনো না কোনো জায়গায় শিবের মন্দির থাকে। আজকের মক্কার কাবা শরিফে অবস্থিত ভগবান শিবের লিঙ্গ এর পাশেই গংগার জল রয়েছে। যা মুসলমানরা জমজম কুপের পানি বলে চালিয়ে দেয়। ভগবান শিবের আদেশ কোনো বৈষ্ণব গঙ্গার জল ঢাললেই রাক্ষস কুল ধ্বংস হবে সেহেতু মক্কায় অমুসলিম ঢুকতে দেয়না।
১- শুক্রাচার্য পৌত্রের আরব নাম অনুসারে মুসলমানদের আরব নাম রাখা হয়।
২- শুক্রাচার্য শিব লিঙ্গ টি যেখানে প্রতিষ্ঠা করেন তার প্রথম নাম ছিলো কাবায়ে। পরে বিকৃত হয়ে কাবা শরিফ নাম হয়।
৩- আরবি শুক্রম শব্দের অর্থ শুকরিয়া বা ধন্যবাদ।্শুক্রাচার্য প্রতি ধন্যবাদ অনুসারে সেই নাম ব্যবহার হয়।
৪- মুসলমানরা শুক্রবারেই জুমার নামাজ পরে। এবং সেটি আরম্ভ করেন গুরু শুক্রাচার্য।
৫- রামায়ণে উল্লেখ আছে যে সুপরেখাকে বধ করা হয় নি। ভগবান রামের আদেশ অনুসারে ভাই লক্ষ্মণ সুপরেখার নাক কান কেটে দিয়েছিলো। পরবর্তীতে সুপরেখা সেটি সহ্য করতে না পেরে গুরু শুক্রাচার্য আশরমেই থাকতেন। গুরু শুক্রাচার্য আদেশ অনুসারে মুখে কাপড় বেধে রাখতেন। আজকের মুসলিম মহিলারা সুপরেখার এই পরম্পরাকে এখনো মেনে চলে।
৬-প্রাচীন রেগিস্থানে(আরব) প্রচন্ড রোদ এবং খাবারের অভাব থাকায় মানুষ রোদ থেকে বাচার জন্য টুপি পড়ত। এবং খাবারের জন্য উট এবং ভেড়াকে মাংস হিসেবে খেত। আর শুক্রাচার্যের অনুসারীগণ সবাই গুরুজীর মত লম্বাটে দাড়ি রাখতো!! পরে মুসলমানরা তা ধর্মীয় রীতিনীতি তে নিয়ে আসে।
৭-মরুভূমি হওয়ায় কোনো গাছপালা না থাকার কারনে মানুষের মৃতদেহ আগুনে সৎকার করতো না। মাটিতে পুতে রেখে দিত। গুরু শুক্রাচার্যের এই প্রথা কে ধর্মের মধ্যে নিয়ে আসে যা মুসলমানরা এখন মানে।
৮-ভগবান শিবের মাথায় রয়েছে অর্ধচন্দ্র। শুক্রাচার্য শিবকে ধন্যবাদ অনুসারে রাক্ষস দের বিভিন্ন জায়গায় পতাকায় অর্ধচন্দ্র ব্যবহার করত যা আজকের মুসলমানরা ইসলামের পতাকায় সহ বিভিন্ন জায়গায় ব্যবহার করে।
৯-যেখানে গঙ্গার জল অবধারিত হয় সেখানেই কোনো না কোনো জায়গায় শিবের মন্দির থাকে। আজকের মক্কার কাবা শরিফে অবস্থিত ভগবান শিবের লিঙ্গ এর পাশেই গংগার জল রয়েছে। যা মুসলমানরা জমজম কুপের পানি বলে চালিয়ে দেয়। ভগবান শিবের আদেশ কোনো বৈষ্ণব গঙ্গার জল ঢাললেই রাক্ষস কুল ধ্বংস হবে সেহেতু মক্কায় অমুসলিম ঢুকতে দেয়না।