Wednesday, December 19, 2018



অনেকে কতো রকমের চাকরি করে।আর আমি কিছুই করি না।সৌজন্য
মূলক এমনি পড়াশোনা করেছি।শুধু শুধু সময় নষ্ট।আমি কি চাকরি করবো তাও
বুঝি না।চাকরি করতে গেলেও শুনলাম অনেক টাকা লাগে টাকা ছাড়া চাকরি হয় না।ওর চেয়ে চাকরি না করে সে টাকা (ব্যাংকে)পারিবারিক সঞ্চয় পত্র
করে রেখে মাসে মাসে বেতনের মতো টাকা তোলাই মনে হয়
ভালো।তাহলে পড়াশোনা করলাম কেন।ভুল করেছি।ওর চেয়ে আমার
ভাই ওই ভালো পড়াশোনাও করতেছে সাংসারিক দায়িত্বও পালন করতেছে।
আমি পড়াশোনা করেছি আর টাকা নষ্ট ও সময় নষ্ট করেছি।আর আমার ভাই
পড়াশোনাও করতেছে আর সাংসারিক দায়িত্বও পালন করে সংসারের আয়
উন্নত করতেছে।আর আমার দিদি পড়াশোনা করে তাদের সন্তানদের
পড়াশোনার জন্য শহরে বসবাস করতেছে।শুধু আমি ওই পড়াশোনা
করে ভুল করেছি।




★★★মিথ্যা ছবি★★★

ব্রজ-বার্ষনা অভিন্ন ‘শ্রীশ্রী পুণ্ডরীক ধাম’


ব্রজ-বার্ষনা অভিন্ন ‘শ্রীশ্রী পুণ্ডরীক ধাম’
পরমেশ্বর ভগবান শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর লীলাবিলাস ক্ষেত্র ব্রজ অভিন্ন শ্রীগৌড়মণ্ডলের দক্ষিণ-পূর্ব কোণ, শাস্ত্র যাকে ব্রক্ষগিরি এবং জনকপুরী বলে বন্দনা করে, শ্রীমতি রাধারাণীর পিতা বৃষভানুরাজ খ্যাত শ্রীল পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির মহাআবির্ভাব স্থলী যা ‘পুণ্ডরীক ধাম’ নামে
প্রসিদ্ধ। শ্রীমতি রাধারাণীসহ বিভিন্ন গৌর পার্ষদদের পদচারণার লীলা বিজড়িত বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান শ্রীধামে অদ্যাপিহ বিরাজমান। শ্রীচৈতন্য চরিতামৃতের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী – মহাপ্রভুর লীলাবিলাসকালে তদীয় পার্ষদগণ নবদ্বীপ ধামের পরে বৃন্দাবন অপেক্ষাও ‘শ্রীশ্রী পুণ্ডরীক ধামে’ অধিক আগমন করেছেন, যা শ্রীধামের গুরুত্বকে সুস্পষ্টভাবে ফুটিয়ে
তোলে।
পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির প্রাণপ্রিয় সখা স্বরূপদামোদর মহাপ্রভুর কাছে তাঁর অভিলাষ ব্যক্ত করতে গিয়ে শ্রীধামের মহিমা বর্ণনা করতঃ বলেছিলেন – “চিন্তামণির দ্বারা আবৃত, দ্বিতীয় চতুর্ব্যূহ (অনিরুদ্ধ, সঙ্কর্ষণ, প্রদ্যূম্ন এবং নারায়ণ) দ্বারা যে স্থানের ভূমণ্ডল ও সুদর্শন চক্র দ্বারা যাঁর আকাশমার্গ সুরক্ষিত থাকে, যে স্থান জুড়ে চিদানন্দ বিগ্রহ ‘শ্রী লক্ষী- জনার্দন’ নিত্যকাল
বিরাজ করে, যে স্থানটি গৌড়মণ্ডলে স্থিত হলেও অভিন্ন বৃন্দাবন স্বরূপ, যে রসপূর্ণ স্থান দেব-গন্ধর্ব-মুনি-সিদ্ধগনের দ্বারাও আরাধিত, আমার নিজ
নিবাস কি সেই ‘পুণ্ডরীক ধাম’ হবে না প্রভু?” এই প্রার্থনার মাধ্যমে শ্রীধামের গুরুত্বকে হৃদয়ঙ্গম করা যায়।
‘শ্রী পুণ্ডরীক ধামে’ এখনো অবধি শ্রীমতি রাধারাণীর পাদস্পর্শে আবির্ভূত,
তীর্থশ্রেষ্ঠ ও সকল ভজনস্থলীর মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সাধক গণের নিত্য ধ্যেয় – ‘শ্রীশ্রী রাধাকুণ্ড’ বিদ্যমান, যে কুণ্ডে সমগ্র তীর্থজল নিত্য অবস্থান করে, যাঁ দর্শনমাত্রও সর্বপাপ বিদূরিত হয়। তাছাড়া ধনঞ্জয় পণ্ডিত, জগৎচন্দ্র গোস্বামী প্রমুখ ভক্তগনের প্রচেষ্টা এবং সাধনার ফলে শ্রীধামে
শ্যামকুন্ডও প্রবাহিত হচ্ছে। উক্ত দুটি কুণ্ডের মধ্যবর্তী স্থলে রয়েছে শ্রী পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির একান্ত সহধর্মীনি ‘শ্রীমতি কীর্তিদা দেবীর’ অবতার
রত্নাবতী দেবী ও পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির পরবর্তী বংশধরদের সমাধির উপর বৃন্দাবনস্থ গিরিরাজ শিলা আনয়ন পূর্বক তৈরীকৃত গিরি- গোবর্ধন, যা
ইস্কনের অন্যতম আচার্য ও গুরুদেব শ্রীল জয়পতাকা স্বামী মহারাজের বিশেষ অভিলাষের ফলে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। তাছাড়া শ্রীধামের খুব নিকটেই এখনো অবধি পুণ্ডরীক প্রেমনিধির অধিক সঙ্গসুখ লাভের নিমিত্তে আসা মহাপ্রভুর অত্যন্ত প্রিয়ভাজন দুই ভ্রাতা বাসুদেব দত্ত ও
মুকুন্দ দত্ত ঠাকুরের ভজন কুঠির বিদ্যমান আছে। ভক্তিকল্পলতিকার প্রথম অঙ্কুর খ্যাত শ্রীল মাধবেন্দ্র পুরীপাদের শ্রীহস্তে প্রতিষ্ঠিত বিগ্রহ- শ্রীশ্রী লক্ষী-জনার্দন, যাঁ ছিল পুণ্ডরীক প্রেমনিধির প্রাণধন তা অদ্যাপিহ
শ্রীধাম হতে কিছু দূরে কালাচাঁদ ঠাকুর রূপে পূজিত হচ্ছেন। পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির ভজন কুঠির, তাঁর সর্বশেষ বংশধরদের ছবি, তৎকালীন সময়ে বিভিন্ন গৌর-পার্ষদকৃত সেবিত শালগ্রাম শিলা ইত্যাদি আজও শ্রীধামে বিদ্যমান। এই পবিত্র ভূমির ধূলায় সিক্ত হওয়ার নিমিত্তে ৬৪ গৌড়ীয় মঠ
প্রতিষ্ঠাতা শ্রীল ভক্তি সিদ্বান্ত সরস্বতী ঠাকুরও শ্রী পুণ্ডরীক ধামে শুভ পদার্পণ করেন। শ্রীধাম বিশ্ববৈষ্ণবের ভক্তির উদ্গাথা স্বরূপ। ১৯৮২ সালে এই ধামের সেবাভার আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ (ইস্কন) গ্রহণ করে বাংলাদেশে সর্বপ্রথম ইস্কন মন্দির প্রতিষ্ঠা পূর্বক তথায় ওঁ বিষ্ণুপাদ শ্রীল
জয়পতাকাস্বামী মহারাজের সেবিত ‘শ্রীশ্রী বার্ষভানবী-মুরারী’ বিগ্রহের সেবা প্রকাশ করেন। শ্রীধামে প্রবেশেই এক অপ্রাকৃত লীলা স্ফুরিত হয়।
অনন্ত সংহিতায় শিব পার্বতীকে বলছেন - “লোকে হাজারো অশ্বমেধ ও বাজপেয় যজ্ঞ, হাজারো পুণ্য কর্ম, হাজার যোগ অভ্যাস করে যে ফল
লাভ করে, কেবলমাত্র ‘শ্রীধামের’ কথা স্মরণ করেই তার চেয়ে কোটিগুণ বেশি ফল লাভ করা যায়। অতএব, ধাম দর্শন বা ধাম বাসের ফলের কথা
বর্ণনার অতীত।
তাই আসুন, শ্রীগৌরাঙ্গের প্রাণাধিক প্রিয় – যাঁর দর্শনের নিমিত্তে গৌরসুন্দর সততই বিলাপ করতেন সেই বৈষ্ণব চূড়ামণি শ্রী পুণ্ডরীক বিদ্যানিধির স্মৃতি বিজড়িত অপ্রাকৃত ‘শ্রী পুণ্ডরীক ধামের’ সেবায়
আত্মনিয়োগ করে সুদুর্লভ এই মনুষ্য- জন্মের যথার্থ সার্থকতা বিধান পূর্বক ব্রহ্মারও দুর্লভ প্রেম ভক্তি লাভ করি।

Monday, November 5, 2018

delete or formating file recovery

If you lost your HDD data or File (.jpeg .jpg .doc .pdf .ppt .xls etc.) with any moment delete or formatting system. Word File, Excel File, Power point slide, access file, Image, Video, Audio.
I try to my best possibility that recover your important files. Evenly I had serviced two harmer this lost his important data. I could 85% completed his cordially file and to be warming happy. His Files are 40% Picture or Image 10% PDF 10% Documents 5% mp4 Format & 5% Audio. Can you
Addressed with this inform me Please: 
facebook/pinturudra
 E-mail:rudrapintu12@gmail.com
youtube/pintu rudra
Or Directly Contact: #8801516100271
Chittagong Data Care.
 


Friday, October 26, 2018

মাখন কিভাবে হয় ? _দামোদর থেকে শিক্ষা - ১_

মাখন কিভাবে হয় - বৃন্দাবনে গোপীরা ভাল মাখন তৈরী করত, বিশেষ করে যোশদা মা ভাল মাখন তৈরী করতে পারত। বিশেষ গাভী থেকে দুধ নিয়ে সেগুলোকে দই বানাতো, দইগুলো উদকুলে রেখে সেখানে মন্থন করত আর সেই দই থেকে সুস্বাধু মাখন তৈরী হত। আর সেই মাখনগুলো কৃষ্ণকে অফার করা হত।
আমাদের শরীরকে তুলনা করা হয়েছে উদকুলের সাথে, মনকে তুলনা করা হয়েছে দই এর সাথে কারন দুধের বিকার হলো দই আর আমাদের মনও বিকার গ্রস্থ হয়ে দই এ পরিনীত হয়েছে। মন্থন প্রক্রিয়া হলো হরিনাম জপ করা। আর মাখনকে তুলনা করা হয়েছে কৃষ্ণ প্রেম।
আমরা কিভাবে কৃষ্ণকে আমাদের হৃদয়ের শুদ্ধ প্রেম দিব --
আমাদের এই জড় দেহে যে বিকার গ্রস্থ মন আছে তাকে হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র জপের মাধ্যমে মন্থন করে শুদ্ধ প্রেম জাগ্রত করতে হবে আর সেই শুদ্ধ প্রেম আমরা কৃষ্ণকে দিতে পারব।
আমাদের হৃদয় যতক্ষন কুলষিত থাকে ততক্ষন পর্যন্ত কৃষ্ণ আমাদের কাছ থেকে কিছু গ্রহন করেন না। যখন হৃদয় শুদ্ধ করব তখনই কৃষ্ণ আমাদের কাছ থেকে গ্রহন করবেন।
আর হৃদয় শুদ্ধ করার সবচেয়ে ভাল সুযোগ এই দামোদর মাসে। এই মাসে আমরা বেশি বেশি হরিনাম, বৈদিক শাস্ত্র অধ্যায়ন করা, বৈষ্ণবদের সেবা করা, বিগ্রহ দর্শন করা, আরতি দেওয়া, প্রসাদ পাওয়া, মন্দিরে যাওয়া, ভগবান দামোদোর উদ্দেশ্যে প্রদীপ দেখানো, সন্ধ্যায় দামোদরষ্টকম পাঠ করা, কোন প্রকার অপরাধ মূলক কাজ না করা।
Collected From:బీజాతీత జ్ఞానం భగవద్గీత

Friday, August 3, 2018

চট্টগ্রামে আন্দোলন শুরু...জিইসি মোড়, চট্টগ্রাম

হিরোস ফর্ম চাটগা! এই ছেলেগুলো আজ বৃষ্টিতে ভিজে আন্দোলন করছে! যেটা আমার আপনার করার কথা ছিল। দ্যাখেন ছেলেগুলো গাড়ির লাইসেন্স চেক করছে! আপনার তো ওদের কাছে লাইসেন্স চাওয়ারও সাহস নাই।
জিইসি মোড়, চট্টগ্রাম - এ জাগ্রত ছাত্র সমাজের মিছিলের একটি অংশ।
ওরা জানাতে চাই- 
আমরা শিখেছি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর কাছ থেকে কিভাবে অধিকার আদায় করতে হয়।
জাতির জনকের দেয়া স্বাধীনতা/ রাষ্ট্রকে কিছু অমানবিক রক্ত পিপাসুদের হাত থেকে রক্ষার জন্য আমাদের এই আন্দোলন। 
আমরা যদি আজ অন্যায় করি থাকি, রক্ত পিপাসুদের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে তাহলে সেদিনও কি (১৯৭১ সালে) জাতির জনক- বাঙ্গালীদের অধিকার আদায়ের জন্য রাজ পথে নেমে অন্যায় করেছিল ?
আজ ছাত্র সমাজ বলতে চাই আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর দেখা সেই স্বপ্নের সদা জাগ্রত ছাত্র সমাজ যারা অন্যায়কে কোন দিন মাথা পেতে নেয়নি এমনকি নিবেও না। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে - যারা বাধা হয়ে দাড়াবে/ বাংলার জনগনের অধিকার যারা খর্ব করার চেষ্টা করবে তখনই অামরা তাদের (রক্ত পিপাসুদের) বিরুদ্ধে রাজ পথে নামবো জনগনের অধিকার অাদায়ে এবং সোনার বাংলাদেশ করার লক্ষ্যে ।

আমরা ছাত্র সমাজ ।
আমরা জাতির জনক বঙ্গবন্ধুর সৈনিক।

Thursday, August 2, 2018

গোবিন্দাস রেস্টুরেন্ট,,,. ময়মনসিংহ ০২/০৮/২০১৮ ফ্রি প্রসাদের ব্যাবস্থা

শুভ উদ্ধোধন উপলক্ষে ০২/০৮/২০১৮ ফ্রি
প্রসাদের ব্যাবস্থা। ১২ টা থেকে ২:৩০ পর্যন্ত চলবে বিনা মূল্যে প্রসাদ বিতরণ।
সারা বিশ্বের ন্যায় ইসকনের বিশেষ প্রচার কায্যক্রমের অংশ গোবিন্দাস রেস্টুরেন্ট,,,. ময়মনসিংহ ইসকন।
শ্রীশ্রীরাধামাধব মন্দির দ্বারা পরিচালিত ২আগষ্ট ২০১৮ইং শুভ উদ্বোধন হতে যাচ্ছে "গোবিন্দাস রেস্টুরেন্ট"
আপনারা স্ব-বান্ধবে স্ব-পরিবারে আমন্ত্রিত।
যোগাযোগঃ০১৭২২২৩২৪০৫।
স্থানঃ১নং সি়.কে.ঘোষ রোড,গাঙ্গিনার পাড়,ফ্রেস ক্লাবের বিপরীতে়, ময়মনসিংহ।

Wednesday, August 1, 2018

সঞ্চয় করুন সুখী হউন!: এ পি জে আব্দুল কালাম ; আলবার্ট আইনস্টাইন; উইলমা রু...

সঞ্চয় করুন সুখী হউন!: এ পি জে আব্দুল কালাম ; আলবার্ট আইনস্টাইন; উইলমা রু...:   এ পি জে আব্দুল কালাম একদিন এক আট তলা ভবন থেকে লিফটে করে নামছিলেন। ওই লিফটে ছিলেন একজন সাধু স্বজ্জন ব্যক্তি।ব্যক্তিটি এ পি জে আব্দুল কা...

এ পি জে আব্দুল কালাম ; আলবার্ট আইনস্টাইন; উইলমা রুডলফ; মাইকেল জর্ডান; নেলসন মেন্ডেলা; বিল গেস্ট; টমাস আলভা এডিসন

 এ পি জে আব্দুল কালাম একদিন এক আট তলা ভবন থেকে লিফটে করে নামছিলেন। ওই লিফটে ছিলেন একজন সাধু স্বজ্জন ব্যক্তি।ব্যক্তিটি এ পি জে আব্দুল কালামকে প্রশ্ন করেছিলেন, "আপনি সব সময় প্রাণ চাঞ্চল্যময় থাকেন এর পিছনে কোনো রহস্য আছে কি",,,? উত্তরে তিনি বললেন "পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যেকোনো সময় যখনই কারো সাথে আমার দেখা হই, কথা হই তখনই আমি ভাবি তার জন্য আমি কি করতে পারি? অন্যকে দেয়ার যে প্রবনতা তার মধ্যে রয়েছে এক অনাবিল আনন্দ, সেটিই আমাকে প্রাণ চাঞ্চল্যময় রাখে। যদি আমি থাকে কিছু দিতেই না পারি তার প্রতি আমার ভালবাসা ও সহানুভূতি প্রকাশ করি"।
আমার এই ছোট্ট জীবনে চলার পথে যাদের সাথে যখনই দেখা হয়েছে, কথা হয়েছে, যাদের সাথে ভাব বিনিময় হয়েছে, চলার পথে যাদেরকে আমি বুঝার চেষ্টা করেছি আর যারা আমাকে বুঝেনি, আমাকে যারা বুঝেছে আর আমি যাদেরকে বুঝতে পারিনি, যাকে আমার ভালবাসার প্রকাশ করেছি আর যে আমার ভালবাসা বুঝেনি😰 আজকের এই শুভ দিনে সবাইকে হৃদয়ের অভ্যন্তর থেকে জানাই বিশ্ব ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা 🌹



 ১→খুব সাধারণ এক নিম্ন মধ্যবিত্ত ঘরে ছেলে। বাবা-মা মারা যাওয়ার পর, দারিদ্র্য কী জিনিস! খুব স্পষ্টভাবে দেখেছেন তিনি। বেঞ্চে ঘুমিয়ে শতশত রাত পার করেছেন তিনি। এবং বন্ধুর কাছ থেকে ২০রুপী ধার নিয়ে ফিল্মসিটি ঘুরেছেন। সে ছেলেটি কে জানেন?? সে ছেলেটি'ই আজকের বলিউডের বাদশাহ, King khan
নামঃ→ Shah Rukh Khan(শাহরুখ খান)
.

২→বাবা ছিলেন দরিদ্র ভূমিহীন কৃষক। আর বালকটি ছিল রাখাল। SSC পাশ করার পর, গামছা পেতে দোকানে দোকানে ভিক্ষা করে ১৫০ টাকা উঠিয়ে, মির্জাপুর ক্যাডেট কলেজে ভর্তি হয়েছিল। সেই রাখাল বালক এখন দেশ সেরা অর্থনীতিবিদ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর
নামঃ→ Dr. Atiur Rahman(আতিউর রহমান)

.
৩→মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। পড়াশুনা ও বেশি করেনি। বেকার থাকার কারনে মা' বাবা প্রায় বকাঝকা করতো। তবুও ছেলেটি ক্রিকেটার হওয়ার সপ্ন দেখা ছারেনি। প্রায় প্রতিদিনই ৪০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে প্র্যাকটিসে করতে যেতো। সেই বেকার ছেলেটিই আজ বাংলাদেশের গর্ব :-) সবচেয়ে আলোচিত ও দুর্দান্ত বোলার, অসাধারণ পারফর্ম করে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছে। যাকে আজ পুরো বিশ্ব চিনে।
নামঃ→ Mustafizur Rahman(মুস্তাফিজুর রহমান)
.


৪→দু'পায়ে ৭বার সার্জারি করা ছেলেটিকে দেখে সবাই ধরে নিয়েছিল তার ক্যারিয়ার শেষ। কিন্তু সে ছেলেটি এখন দেশের সবচেয়ে সফল অধিনায়ক
নামঃ→ Mashrafe Bin Mortaza(মাশরাফি বিন মর্তুজা)
.



৫→ছোটবেলা থেকে হরমোন ডেফিশিয়েন্সি, অপুষ্টির স্বীকার ছেলেটি। যার বাবার চিকিৎসা করানোর মতো টাকা ছিলনা।
ছেলেটি কে জানেন? সে-ই ছেলেটি আজকের ফুটবল কিংবদন্তী
নামঃ→ Leonel Messi (মেসি)
.
৬→বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন বাস্কেটবল টিম থেকে শুধু উচ্চতায় খাটো হওয়ার কারণে বাদ পড়া ছেলেটি পরের দুই যুগে শ্রেষ্ঠতম বাস্কেটবল প্লেয়ার হিসেবে মর্যাদা পেয়েছে। বর্তমানে বাস্কেটবল খেলার মাঠে তাকে একজন আদর্শ মানা হয়।
নামঃ→ Michael Jordan(মাইকেল জর্ডান)
.
৭→পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। ক্লাস এর শেষ বেঞ্চে বসে থাকত। সাত বছর বয়স পর্যন্ত রিডিং পড়তে অক্ষম। কোন কিছু মনে থাকত না। যাকে মানসিক প্রতিবন্ধি হিসেবে ধরে নিয়েছিল । সেই বালকটি পৃথিবীকে অবাক করেছেন তার থিউরি অফ রিলিটিভিটি দিয়ে। নোবেল ও জিতেছেন।
নামঃ→ Albert Einstein(আলবার্ট আইনস্টাইন)
.



৮→ক্লাস এর সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। তাকে স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছিল। কিন্তু সে দুর্বল ছাত্র'ইই পৃথিবীকে আলোকিত করেছেন তার আবিষ্কার(ইলেকট্রিক বাল্ব) দিয়ে।
নামঃ→ টমাস আলভা এডিসন



.
৯→ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট
হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
নামঃ→ Bill Gates(বিল গেস্ট)

.
১০→একজন কয়েদীর কথা জানি।
কয়েদী নাম্বার ৪৬৬৬৪। ২৭ বছর কারাবাস করার পরেও নোবেল শান্তি পুরষ্কার জিতেছেন।
নামঃ→ Nelson Mandela(নেলসন মেন্ডেলা)



.
১১→একটি প্রতিবন্ধী মেয়ের কথা যানি। মাত্র চার বছর বয়সে ডাবল নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে বাম পা অবশ হয়ে যায়। লোহার জুতো পরে সে বেঁকিয়ে বেঁকিয়ে হাঁটতো। সে ছোট্ট মেয়েটি যাকে ডাক্তাররা বলেছিলেন সে আর কোনোদিন হাঁটতে পারবে না। সে মেয়েটিই কিনা
অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করে তিনটি সোনা জিতেছিলেন। এই অসাধারণ সাফল্যে দেখে তার নাম রাখা হয়েছিল "দ্য টর্নেডো"(বিশ্বের দ্রুততমা মেয়ে)।
নামঃ→ উইলমা রুডলফ

তীব্র আকাঙ্ক্ষা, আর নিয়মিত পরিশ্রমের মাধ্যমে মানুষ যে অসম্ভবকে সম্ভব করতে পারে, তার এক জ্বলন্ত প্রমাণ উইলমা রুডলফ এর এই কাহিনীটি। :-)
.
আপনিও চেষ্টা করে দেখুন না। হতাশ হওয়ার কিছুই নেই। শুধু ধৈর্য ধরতে হবে। ব্যর্থতার গ্লানি একদিন মুছবেই। তারপর আসবে সাফল্যের স্বর্ণসিঁড়ি। আপনি সেই সিঁড়ি ভেঙ্গে শুধু ওপরেই উঠবেন। এটাই সফলতার ম্যাজিক ফরমুলা।
.
সফল মানুষদের সফল হবার গল্প শুনতে আমাদের ভালো লাগে। তাদের জীবনী পড়ার পর রক্ত সঞ্চালন বেড়ে যায়। ইচ্ছে হয় এখনই একটা কিছু করে বসি। কিন্তু সেই জোরটা বেশিদিন থাকে না। কেননা মাথার ভেতরে জেদটা তখনো পাকাপুক্ত ভাবে স্থির হয়নি।
.
actually সবকিছু নির্ভর করে নিজের উপর। সাফল্য কেউ আপনাকে দিয়ে যাবে না। আপনাকেই ছিনিয়ে আনতে হবে সফলতার সোনার হরিণকে।


একদিন জেলখানার কিছু কয়েদি পরস্পরের মধ্যে প্রচন্ড বিবাদ শুরু করেছিল। এত তীব্র আকার ধারণ করেছিল যে, সমস্ত পুলিশ প্রশাসন তাদের শান্ত করতে ব্যর্থ হয়েছিল। জেলখানার পরিবেশে থাকতে থাকতে কয়েদিদের মানসিক অবস্থা এতটাই বিকৃত হয়েগিয়েছিল যে, তাদের আচরণ হিংস্র পশুর চেয়েও ভয়ানক হয়ে উঠেছিল। প্রশাসনের কোন অস্ত্র, শাসন ব্যবস্থা ও কোনো প্রকার কঠিন শাস্তির ভয়ও তাদের বিকৃত মানসিকতাও ভয়ানক আচরণ নিবারনে ব্যর্থ হয়েছিল। এমন সময় ঘটে গেল এক অদ্ভুত ঘটনা......

এক বৃদ্ধা মহিলা সজোরে কয়েদিদের থামতে বললেন। তাতে সমস্ত কয়েদি থমকে গিয়ে সে মহিলার দিকে থাকালেন। সে মহিলাটির চোখের ভাষা দেখে বুঝে সমস্ত কয়েদিরা বুঝে নিয়েছিল, তাদের ঝগড়া বিবাদে মহিলাটি খুবই ব্যতীত হয়েছিলেন অতঃপর সমস্ত কয়েদিরা শান্ত হয়েছিল।
কে ছিলেন সে বৃদ্ধা মহিলা????????????

তিনি ছিলেন জেলখানার রাধুনী। অল্প টাকার বিনিময়ে যে কিনা সমস্ত কয়েদিদের জন্য রান্না করতেন। বৃদ্ধার কোনো সন্তান ছিল না বলে নিজের সন্তানের মত ভালবাসতেন সমস্ত কয়েদিদের। সমস্ত কয়েদিরাও বৃদ্ধাটির ভালবাসায় বশীভূত হয়েছিল।



এটাই হল ভালবাসার শক্তি, যেখানে কোনো অস্ত্রই কাজ করে না।
একমাত্র ভালবাসাই সমস্ত সমাধান দিতে পারে। আজকের এই বিশ্বে মানুষে মানষে, দেশে দেশে, জাতিতে জাতিতে যে বিবাদ তার প্রকৃত সমাধান দিতে পারে প্রতিটি মানুষের সুপ্ত ভালবাসাকে বিকশিত করে।

“মৃত্যুর আগে স্টিব জবস ”





“মৃত্যুর আগে স্টিব জবস ”
(আপেল এর মালিক,দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ধনী)
হাসপাতালেরবিছানায় শুয়ে জীবন সম্পর্কে যা বললেন।>>>>>>
স্টিভ জবস যখন মারা যান তখন এ্যাপলেরব্যাংক একাউন্টে জমা ছিলো ৫০ বিলিয়নডলারেরও বেশী।
টেকনোলজির এই রাজপূত্রমুমূর্ষু অবস্থায় হাসপাতালের বিছানায় শুয়েএকেবারে অন্তিম মুহুর্তে জীবন সম্পর্কেকিছু অসাধারণ কথা বলেছিলেন-যা জাপানি, চায়নীজ, হিন্দি, উর্দু, আরবী,স্প্যানিশ, পর্তুগীজ, রুশ সহ প্রায় আঠারোটিভাষায় অনুদিত হয়েছে।
শুধু তাই নয়-
শিশুদেরমানসিক উৎকর্ষতা বিধান এবং তাদের সুন্দরমনন গঠনের লক্ষে একাধিক ভাষায় স্টিভজবসের এই অমর কথাগুলো সহ উনার জীবনীবিভিন্ন দেশের পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করাহয়েছে।)
কথাগুলি নিম্নরূপ :
বাণিজ্যিক দুনিয়ায় আমি সাফল্যেরএকেবারে সর্বোচ্চ চুড়োয় আরোহণ করেছি।যা আপনাদের কাছে সাফল্যের এক অনুপমদৃষ্টান্ত।কিন্তু,এ কথা ধ্রুব সত্য কাজের বাইরে আমারসামান্যই আনন্দ ছিলো।
সম্পদের প্রলোভনেবিভোর ছিলাম সারা জীবন।
আজ মৃত্যুশয্যায়শুয়ে যখন জীবনটাকে দেখি-তখন আমার মনেহয়, আমার সব সম্মান, খ্যাতি আর অর্জিতসম্পদ আসন্ন মৃত্যুর সামনে একেবারেই ম্লান,তুচ্ছ আর অর্থহীন।এ্যাপলের বিশালসাম্রাজ্য আমার নিয়ন্ত্রনে ছিলো-কিন্তুমৃত্যু আজ আমার নিয়ন্ত্রণের বাইরে।পৃথিবীরঅন্যতম ধনী ব্যক্তি কবরের বিছানায় শুয়েআছে সেটা আদৌ কোনো বড় ব্যাপার না।প্রতি রাতে নিজের বিছানায় শুয়ার আগেআমি কি করলাম -সেটাই আসল ব্যাপার।অন্ধকার রাতে জীবনরক্ষাকারী মেশিনেরসবুজ বাতিগুলোর দিকে চেয়ে আমার বুকেরগহীনে হাহাকার করে ওঠে।

মেশিনেরশব্দের ভিতরে আমি নিকটবর্তী মৃত্যু দেবতারনিঃশ্বাস অনুভব করতে পারি। অনুধাবন করতেপারি-শুধু সম্পদ না, সম্পদের সাথে সম্পর্কহীনজিনিসেরও মানুষের অন্বেষণ করা উচিত।বেকুবের মতো সম্পদ আহরণই সবকিছুই নয়-আরো অনেককিছু মানুষের জীবনে গুরুত্বপূর্ণহতে পারে।আর তা হলো- মানুষের সাথেসুসম্পর্ক তৈরী করা,সৌন্দর্য্য উপলব্ধি করাআর তারুণ্যে একটি সুন্দর স্বপ্ন নিজের হৃদয়েলালন করা।

শুধু সম্পদের পেছনে ছুটলেই মানুষআমার মতো এক ভ্রান্ত মানুষে পরিণত হতেপারে। সৃষ্টিকর্তা আমাদের সবার হৃদয়েভালবাসা অনুভব করার জ্ঞান দিয়েছেন।
কেবলমাত্র এই নশ্বর দুনিয়ায় সম্পদের মোহেজড়িয়ে পড়ার জন্য নয়। এই যে মৃত্যু শয্যায়শুয়ে আছি।
কই, সব সম্পদতো এই বিছানায়নিয়ে আসতে পারিনি।
শুধু আজ সাথে আছেভালোবাসা, প্রেম, মায়া, মমতারস্ম্বতিগুলোই ।
এগুলোই শুধু সাথে থেকে সাহসযোগাবে , আলোর পথ দেখাবে। ভালোবাসাপৃথিবীর সর্বত্র ছড়িয়ে আছে- সম্পদ না খুঁজেভালোবাসাও খোঁজে নিতে হয়। সম্পদ কভুশান্তি আনেনা।
মানুষের প্রতি গভীরমমত্ববোধ আর ভালোবাসাই শান্তি আনে।পৃথিবীটাকে দেখো। শুধু সম্পদের পেছনেছুটে হাহাকার করলে জীবনটাকে উপভোগকরতে পারবে না…
পৃথিবীতে সবচেয়ে দামী বিছানা কিজানেন?
তাহলো- হাসপাতালের মৃত্য শয্যা।
আপনাকে নিয়ে ঘুরে বেড়ানোর জন্য আপনিএকজন গাড়ি চালক রাখতে পারেন।
আপনারনিযুক্ত কর্মচারীরা আপনার জন্য অনেকটাকাই আয় করে দিবে।কিন্তু এটাই সবচেয়েবড় সত্য গোটা পৃথিবী চষে, পৃথিবীর সব সম্পদদিয়ে দিলেও একজন মানুষও পাবেন না যেআপনার রোগ বয়ে বেড়াবে।বৈষয়িক যে কোনো জিনিস হারালে আপনিপাবেন।
কিন্তু একটা জিনিসই হারালে আরপাওয়া যায়না তা হলো মানুষের জীবন। মানুষযখন অপারেশান থিয়েটারে যায় তখন সেকেবলি অনুধাবন করে- কেন জীবনের মূল্যটাআগে বুঝিনি!!
জীবনের যে স্টেজেই আপনিআজ থাকুন না কেন- ,
মৃত্যু পর্দা আপনারজীবনের সামনে হাজির হবেই। সাঙ্গ হবেজীবন।
তাই, এই নশ্বর জীবনের পরিসমাপ্তিরআগে পরিবারের জন্য, আপনজনের জন্য,বন্ধুদের জন্য হৃদয়ে সবসময় ভালোবাসা রাখুন।নিজের জীবনটাকে ভালোবাসুন। ঠিকনিজের মতো করে অন্যকেও ভালোবাসুন।

Tuesday, July 31, 2018

মেয়ে পটানোর কয়েকটি কমেন্ট, যা আপনাকে যে কারো কাছে স্পেশাল করে দিতে পারে

মেয়ে পটানোর কয়েকটি কমেন্ট, যা আপনাকে যে কারো কাছে স্পেশাল করে দিতে পারে👇
★ ছোটবেলাই একটা মেয়ের উপর ক্রাশ খেয়েছিলাম, চোখের উপর চুল পড়লে ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া মেয়েটা কত সুন্দর লেগেছিলো! মেয়েটার জায়গায় আজ পর্যন্ত কাউকে বসাতে পারিনি! ভেবেছিলাম সেটাই হবে আমার জীবনের প্রথম এবং শেষ ক্রাশ! মেয়েটার মতো এত সুন্দর মেয়ে আমি জীবনে আর কখনো দেখবো সেটা কখনো কল্পনা করিনি। মেয়েটার আমার কল্পনার চেয়েও বেশি সুন্দর ছিলো। এতটা সুন্দর যে তার ছবি একদিন দেখলে আমি দুইদিন আর কিছু খেতে পারতাম না, তাই না খেয়ে আজও আমি মোটা হতে পারলাম না! এরপর থেকে মাঝেমাঝে দেখতাম আর মুগ্ধ হতাম।
এক মুহূর্তের জন্য আমি ওই মেয়েটার কথা ভুলে গেলাম।

★আমি একবার স্বপ্নে একটা পরী দেখেছিলাম।
তখন থেকে প্রতিদিন সারাদিন ওই পরীটার চেহারা আমার চোখের সামনে ভাসে! এই ছবিটা দেখার পর পরীটার চেহারা কেমন ছিল ভুলে গেছি!
এবার স্বপ্নে নয় বাস্তবে পরী দেখলাম।😍
★ আমি আপনার সৌন্দর্যের প্রশংসা করে আপনাকে ছোট করতে চায় না। তবে এতটুকু বলতে পারি এমন মায়াবী চোখ আমি আগে কখনো দেখিনি! এমন সুন্দর হাসি যা যে কারো মনে দাগ কেটে যাবে, খারাপ মন ভালো করে দিবে, খালি পেট ভরা করে দিবে।
★ একটা ছবি কতটা বেশী সুন্দর হতে পারে এই ছবিটা না দেখলে বুঝতাম না।
অসাধারণ ছবি। ছবিটা আজীবন মনের মধ্যে গেঁথে থাকবে। আজকের দিনটা আমার কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে কেননা আজ এত সুন্দর একটা ছবি দেখার সৌভাগ্য হলো আমার।
ধন্যবাদ ফেসবুক, ধন্যবাদ মার্ক জুকারবার্গকে, ধন্যবাদ যে আমাকে মোবাইলে কিনে দিয়েছে তাকে, ধন্যবাদ মোবাইলটা যে বানালো তাকে , ধন্যবাদ ইন্টারনেট আবিষ্কারককে।
ধন্যবাদ।

কোনকাজ গুলো করা দন্ডনীয় অপরাধ!!


সাধারন জ্ঞানের আসর আর্জেন্টিনার - ইতিহাসঃ-

আমরা কেন আর্জেন্টিনা করি
আর্জেন্টিনার - ইতিহাসঃ
আর্জেন্টিনা ভক্তরা পাঁচ মিনিট সম
আর্জেন্টিনা, ব্রাজিল সম্পর্কে না জানলে, জেনে নিন
আমার প্রিয় দল আর্জেন্টিনা, আমি আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাস জেনে, ফুটবল খেলার সৌন্দর্য দেখে আর্জেন্টিনা করি। হলুদ রং আর ৫ সংখ্যা দেখে সাপোর্ট করি না।
যারা ব্রাজিল সাপোর্টারস বড় ভাই, বন্ধু আছেন,তাদের কাছে ক্ষমা চেয়ে আর্জেন্টিনা ফুটবলের ক্ষুদ্র ইতিহাসটি শেয়ার করলাম........
আর্জেন্টিনা বিশ্বকাপ ফাইনালিস্ট ৫
বার,চ্যাম্পিয়ন ২ বার,রানার্সআপ ৩ বার।বর্তমানে
বিশ্বকাপের রানার্সআপ দল।

-
আর্জেন্টিনা কোপা আমেরিকা ফাইনালিস্ট ২৭ বার(সর্বোচ্চ),
চ্যাম্পিয়ন ১৪ বার,রানার্সআপ ১৩ বার(সর্বোচ্চ)।। বর্তমানে কোপা আমেরিকার রানার্সআপ
এবং অলিম্পিক সিলভার মেডেল বিজয়ী দল।
-
আর্জেন্টিনা ফিফা কনফেডারেশন কাপ ফাইনালিস্ট ৩ বার,চ্যাম্পিয়ন ১ বার,রানার্সআপ ২ বার।
-
আর্জেন্টিনা অলিম্পিক টূর্ণামেন্ট ফাইনালিস্ট ৪
বার,২ বারের অলিম্পিক স্বর্ণ বিজয়ী দল,২ বারের অলিম্পিক সিলভার মেডেল বিজয়ী দল।
-
আর্জেন্টিনা প্যান আমেরিকান ফুটবল
কমপিটিশানের ৬ বারের স্বর্ণ বিজয়ী দল,২ বারের
সিলভার মেডেল এবং ৩ বারের ব্রোঞ্জ মেডেল বিজয়ী দল।
★★★ফুটবল ইতিহাসে প্রথম দুইটি দল(আর্জেন্টিনা,ফ্রান্স) ফিফা স্বীকৃত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তিনটি টাইটেলের (বিশ্বকাপ,কনফেড
রেশন কাপ,অলিম্পিক
টূর্ণামেন্ট) পাশে নিজেদের নাম লেখাতে পেরেছে।
ব্রাজিলও কিছুদিন আগে স্বীকৃতি পেয়েছে।।

★★★আর্জেন্টিনা ১৯০১ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল ম্যাচ খেলে উরুগুয়ের বিপক্ষে,আর্জেন্
টিনা ৩-২গোলে ম্যাচ জয়ী হয়।
ব্রাজিল প্রথম আন্তর্জাতিক ফুটবল
ম্যাচ খেলে ১৯১৪ সালে আর্জেন্টিনার
বিপক্ষে,ব্রাজিল ০-৩ গোলে ম্যাচ পরাজিত হয়।
★★★আর্জেন্টিনা সর্বমোট ১৬ বার বিশ্বকাপে
অংশগ্রহণ করেছে।। ৩ বার টূর্ণামেন্ট বর্জন করেছে এবং১ বার কোয়ালিফাই করতে পারে নি।। ব্রাজিল ২০ বারই বিশ্বকাপে অংশগ্রহণ করেছে।
★★★ফুটবলে ব্রাজিলের "সাম্বা" স্টাইল এক অন্য রূপ।।
আর্জেন্টিনা পাসিং-সৃষ্টিশীল ফুটবলের জন্য বিখ্যাত।।
ক্রুইফের টোটাল ফুটবল অনেকটাই আর্জেন্টিনা-ব্রাজিলের সংমিশ্রণ বলা যেতে পারে।
★★★র্র্যাংকিংয়ের দিক দিয়ে আর্জেন্টিনার
সর্বোচ্চ পজিশন নাম্বার ১ এবং সর্বনিম্ন ১৮।।
ব্রাজিলের সর্বোচ্চ পজিশন নাম্বার ১ এবং সর্বনিম্ন
২২।।
সর্বোচ্চ র্র্যাংকিং পয়েন্ট অর্জন করেছিল ৫৪'র
হাঙ্গেরির ম্যাজিকাল ম্যাজেয়ার্স দল।। এরপরেই আছে জার্মান দল।
★★★আর্জেন্টিনাই ফিফা স্বীকৃত সব আন্তর্জাতিক ট্রফি জেতা প্রথম লাতিন ফুটবল টিম।।
কিছুদিন আগে অলিম্পিক পেয়ে ব্রাজিল এ রেকর্ড স্পর্শ করতে পেরেছে।
★★★ফিফা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত মেজর ৪ টূর্ণামেন্ট:
বিশ্বকাপ,কানফেডারেশন কাপ,অলিম্পিক
চ্যাম্পিয়নশীপ,মহাদেশীয় কাপ (কোপা আমেরিকা) সব মিলিয়ে আর্জেন্টিনার টোটাল ট্রফি অর্জন ১৯ টা।
বিশ্বকাপ ২ টা,কোপা ১৪ টা,অলিম্পিক
২টা,কনফেডারেশন ১ টা।
ফিফা কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত মেজর ৪ টূর্নামেন্টে ব্রাজিলের সর্বমোট ট্রফি অর্জন ১৮ টা।। বিশ্বকাপ ৫ টা,কোপা ৮টা,অলিম্পিক ১ টা,কনফেডারেশন ৪ টা।
★★★১৯৩৪-১৯৭৪ একটানা ৪০ বছর আর্জেন্টিনা ফুটবল বিশ্বকাপ থেকে দুরে ছিল।ওই ৪০ বছরের মধ্যে একটানা প্রায় ২০ বছর আর্জেন্টিনা ৩ টা বিশ্বকাপ প্রত্যাহার
করে।একমাত্র দল হিসেবে সব বিশ্বকাপ খেলা ব্রাজিল।একটানা ২৪ বছর কোনো বিশ্বকাপ নিতে পারে নি এবং রানার্সআপও হতে পারে নি।


★★★জনপ্রিয় "প্যান আমেরিকা গেমস" এ
আর্জেন্টিনার অর্জন সর্বোচ্চ ৬ বার শিরোপা।ব্রাজিল"প্যান আমেরিকা গেমস" শিরোপা জিতেছে ৪ বার।
এটিহলো মেজর ৪ টূর্ণামেন্টের পরে আমেরিকাতে সবচেয়ে
জনপ্রিয় টূর্ণামেন্ট।
★★★আর্জেন্টিনা এই পর্যন্ত অনুর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ
টূর্ণামেন্ট জিতেছে ৬ বার।ব্রাজিল অনুর্ধ্ব-২০ বিশ্বকাপ জিতেছে ৫ বার।
ইয়ংস্টার পাওয়ার দিক থেকে আর্জেন্টিনা ব্রাজিল প্রায় একই কাতারে প্রায় শীর্ষে আছে।
★★★আর্জেন্টিনা vs ব্রাজিল ম্যাচে আর্জেন্টিনার সবচেয়ে বড় জয় ৬-১ ব্যবধানে।আর্জেন্টিনা vs ব্রাজিল ম্যাচে ব্রাজিলের সবচেয়ে বড় জয় ৬-২ ব্যবধানে।সর্বমোট ১০২ ম্যাচের মধ্যে ড্র হয়েছে ২৬ ম্যাচ।অ্যাওয়ে ম্যাচে
আর্জেন্টিনার বড় জয় ৫-১ ব্যবধানে।অ্যাওয়
ম্যাচে ব্রাজিলের বড় জয় ৪-১ ব্যবধানে।
★★★সর্বকালের সেরা ফুটবলার একাদশে ৩ জন আর্জেন্টাইন রয়েছে,তারা হলেন- ডি স্টেফানো,ম্যারাডোনা এবং লিওনেল মেসি*।সর্বকালের সেরা ফুটবলার
একাদশে ২ জন ব্রাজিলিয়ান রয়েছে,তারা হলেন- কাফুএবং পেলে।
★★★ইউরোপে ফুটবলার রপ্তানির দিক থেকে
যেকোনো দেশের চেয়েই এগিয়ে আছে আর্জেন্টিনা,এরপরেই আছে ব্রাজিল।
এবার আপনাদের সামনে মজার বিষয় নিয়ে উপস্থিত হব।
### সবচেয়ে বড় হার......
আর্জেন্টিনা:
স্লোভাকিয়া ৬-১ আর্জেন্টিনা
ব্রাজিল ৬-২ আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়া ৫-০ আর্জেন্টিনা
বলিভিয়া ৬-১ আর্জেন্টিনা
নাইজেরিয়া ৪-০ আর্জেন্টিনা
স্পেন ৬-১ আর্জেন্টিনা
ব্রজিল:
১৯৩০ : উরুগুয়ে ৬-০ ব্রাজিল
১৯৩৪ : যুগোস্লাভিয়া ৮-৪ ব্রাজিল
১৯৩৯ : আর্জেন্টিনা ৫-১ ব্রাজিল
১৯৪০ : আর্জেন্টিনা ৬-১ ব্রাজিল
১৯৪৫ : আর্জেন্টিনা ৫-৩ ব্রাজিল
১৯৪৬ : উরুগুয়ে ৫-২ ব্রাজিল
১৯৫৬ : ইংল্যান্ড ৫-১ ব্রাজিল
১৯৫৬ : উরুগুয়ে ৬-৩ ব্রাজিল
১৯৬৩ : বেলজিয়াম ৫-১ ব্রাজিল
১৯৬৯ : ভেনেজুয়েলা ৫-২ ব্রাজিল
১৯৭০ : জার্মান ৭-০ ব্রাজিল
১৯৯৪ : উরুগুয়ে ৪-২ ব্রাজিল
২০১৪ : জার্মান ৭-১।।
এরপরও
যারা আর্জেন্টিনার তথা টোটাল ফুটবল ইতিহাস না জেনে বলেন.. আর্জেন্টিনা দূর্বল দল এবং আর্জেন্টিনার ফুটবল ইতিহাসে স্বল্প পরিমাণে কিছু অর্জন রয়েছে, ৫ বার বিশ্বকাপ পায় নাই, পোস্টটি শুধুমাত্র তাদের জন্য,আর আর্জেন্টিনার নতুন প্রজন্মর জন্য।
আর ব্রাজিল সার্পোটাররা যদি এখনও না জেনে বলেন, আর্জেটিনা ব্রাজিল এর চেয়ে অনেক পিছিয়ে, বিশ্বকাপ ৫ বার পায় নাই, তাহলে আপনাদের কিছু বলার নাই। মনে করব আপনাদের ফুটবল সম্পর্কে নূন্যতম জ্ঞানই নেই।






য় নিয়ে পোষ্টি পড়ার আহবান রইলো।

-

Saturday, July 21, 2018

Discover Your Self

A Six-Session Course on basics of Spirituality

Spiritual Scientist Discover Your Self 01516100271
Add caption
1.   Can a Scientist Believe in God?

·        Laws of Nature
·        The Big Bang Theory
·          Source of Creation
·        The Structure Design of the universe
·        The Illogical Imagination of the Atheists
·        The Story of Isaac Newton
·        The Spiritual Scientist
2.   Getting The eyes to See God
·        Different ways for gaining knowledge
·        Limitation of Senses
·        Eyes To See God
·        The Way of gaining Proper Knowledge
·        Defective Imagination of Scientists
·        The Defects of Material Education System

3.   Vedic Wisdom: Privilege of  Humanity
·        Human Life Vs Animals Life
·        The Specialty of Human Body
·        The actual destination of life
·        Purpose of Vedic Literature
·        The Origin of Vedas
·        The Vedic Process of Learning

4.   The Science of Soul
·        What is Soul?
·        Scientific Proof of the Soul’s Existence 
·         A Clear Understanding of Life & Death
·        Modern age: Case Polishing Culture
·        Am I God?
·        Man Never Can be God.
·        The Value of human body

5.   Substance And Shadow
·        Definition of God
·        Where Does Soul Come from?
·        Spiritual World VS Material World
·        The Story of Liquid beauty
·        The Goal of life: 
         Purification of heart & Glorification of Lord
·        Mantra Meditation

6.    If God is One then why so many Religion?
·         Evidence of God’s Existence
·         Definition Of Religion
·         Mundane Rasa Vs Bhakti Rasa
·         Same Massage of Different Religion
·          Which Religion is Better?
·         The Art Of Living
·        ABCD Formula of Happy Life

Thursday, July 19, 2018

সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশের টাকা

২৮শে জুন ২০১৮ইং সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক সুইস ন্যাশনাল ব্যাংক(SNB)-এর প্রকাশিত বার্ষিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০১৭ইং সাল পযন্ত সুইজারল্যান্ডের ব্যাংক গুলোতে বাংলাদেশের টাকা জমার পরিমাণ ৪৮ কোটি ১৩ লাখ সুইস ফ্রাঙ্ক, বাংলাদেশী মুদ্রায় যার পরিমান ৪,০৫৩ কোটি টাকা। 
উৎসঃ কারেন্ট আফেসার্স।

1M -5M VIEW 2022 ONE DAY

Friday, May 6, 2022 email rss_feed code help_outline 1 Kentucky Derby 2022 2022 Kentucky Derby: Start Time and Horses to Watch The New York ...